Showing posts with label চিতাবাঘ(Leopard). Show all posts
Showing posts with label চিতাবাঘ(Leopard). Show all posts
সাদা চিতা
বৈজ্ঞানিক নাম Uncia uncia। হিমালয় অঞ্চলের প্রাণীসম্পদের বিশিষ্ট শিরোমণি। মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার পাহাড়ি অঞ্চলে এই ধরণের সাদা চিতাবাঘ (Snow leopard) বেশি দেখা যায়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩ হাজার-সাড়ে ৫ হাজার ফুট উঁচু পাহাড়ি অঞ্চলে এদের ঘরবসতি। হিমালয় সাদা বাঘের নিরাপদ আশ্রয়। অন্য চিতাবাঘের মতোই এদের শরীর, রঙটাই আলাদা, এদের সাদা লোমে কালো কালো গোল ছোপ। এরা লুকিয়ে থাকতে বেশি পছন্দ করে, তাই এদের নির্দিষ্ট সংখ্যা পাওয়া মুশকিল, অনুমান করা হয় বর্তমানে পুরো পৃথিবীতে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৭ হাজার সাদা চিতা রয়েছে।
1:25 AM
চিতাবাঘ(Leopard)
মেঘলা চিতা
বিড়াল গোত্রের এ প্রাণীটির লেজসহ গড় দৈর্ঘ্য ১৯৫ সেমি। ওজন ১৫-২৩ কেজি। নিশাচর আর বৃক্ষচর স্বভাবের কারণে মেঘলা চিতাদের দেখা পাওয়া খুব কঠিন। পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের চন্দনাইশসহ কিছু দুর্গম অরণ্যে এখনো এরা আছে।এর ইংরেজী নাম Clouded Leopard ও দ্বীপদ নাম Neofelis nebulosa(নিওফেলিস নেবুলোসা)।
ক্যাটস পরিবারের সদস্য। একে লামচিতা বা মেঘলাচিতা বলে। তবে চিতার সঙ্গে নয়, জিনগতভাবে ব্যাঘ্রকুলের সঙ্গেই এদের মিল বেশি। মেঘলা চিতা বা মেঘচিতা বা গেছোবাঘের জিনগতভাবে বাঘের সঙ্গেই মিল বেশি। কাজেই বাঘের সঙ্গে সংকরায়ণও হতে পারে। মেঘচিতা সাধারণত বাঁচে ১০-১১ বছর। জন্মের বছর দুয়েকের মধ্যেই এরা প্রজননক্ষম হয়। সাধারণত থাকে পাহাড়ে ২০০ মিটার উচ্চতায়। বাঘ গাছে চড়ায় পটু না হলেও এরা খুব ওস্তাদ। বাঘ বা রয়েল বেঙ্গল টাইগার ভয়ে বা জীবন বাঁচাতে কদাচিৎ গাছে উঠতে পারলেও মাথা নিচু করে গাছ থেকে নামতে পারে না। মেঘচিতা মাথা নিচু ও পা ওপরে রেখে ডাল ধরে ঝুলতে পারে। এ জন্য এর নাম গেছোবাঘ। তিন ফুট লম্বা এই বাঘের লেজ হয় দেহের সমান।বিলুপ্তপ্রায় বলে এদের সংরক্ষণের প্রয়োজনে প্রজননে বেশি জোর দিচ্ছে সারা বিশ্ব। ভারত, নেপাল, মিয়ানমার, চীনের দক্ষিণাঞ্চল, সুমাত্রা, জাভা, বোর্নিও ও বাংলাদেশের সিলেট-ময়মনসিংহ অঞ্চলে এদের দেখা যায়। দ্রুত কমে আসা এই অমূল্য প্রাণীকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষার জন্য ভারতের পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার সিপাহিজলা অভয়ারণ্যে সংরক্ষণ প্রজননে বিশাল কর্মযজ্ঞ চলছে। ২০০৮ সালে সিপাহিজলা অভয়ারণ্যকে 'ক্লাউডেড লেপার্ড ন্যাশনাল পার্ক' হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
ক্যাটস পরিবারের সদস্য। একে লামচিতা বা মেঘলাচিতা বলে। তবে চিতার সঙ্গে নয়, জিনগতভাবে ব্যাঘ্রকুলের সঙ্গেই এদের মিল বেশি। মেঘলা চিতা বা মেঘচিতা বা গেছোবাঘের জিনগতভাবে বাঘের সঙ্গেই মিল বেশি। কাজেই বাঘের সঙ্গে সংকরায়ণও হতে পারে। মেঘচিতা সাধারণত বাঁচে ১০-১১ বছর। জন্মের বছর দুয়েকের মধ্যেই এরা প্রজননক্ষম হয়। সাধারণত থাকে পাহাড়ে ২০০ মিটার উচ্চতায়। বাঘ গাছে চড়ায় পটু না হলেও এরা খুব ওস্তাদ। বাঘ বা রয়েল বেঙ্গল টাইগার ভয়ে বা জীবন বাঁচাতে কদাচিৎ গাছে উঠতে পারলেও মাথা নিচু করে গাছ থেকে নামতে পারে না। মেঘচিতা মাথা নিচু ও পা ওপরে রেখে ডাল ধরে ঝুলতে পারে। এ জন্য এর নাম গেছোবাঘ। তিন ফুট লম্বা এই বাঘের লেজ হয় দেহের সমান।বিলুপ্তপ্রায় বলে এদের সংরক্ষণের প্রয়োজনে প্রজননে বেশি জোর দিচ্ছে সারা বিশ্ব। ভারত, নেপাল, মিয়ানমার, চীনের দক্ষিণাঞ্চল, সুমাত্রা, জাভা, বোর্নিও ও বাংলাদেশের সিলেট-ময়মনসিংহ অঞ্চলে এদের দেখা যায়। দ্রুত কমে আসা এই অমূল্য প্রাণীকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষার জন্য ভারতের পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার সিপাহিজলা অভয়ারণ্যে সংরক্ষণ প্রজননে বিশাল কর্মযজ্ঞ চলছে। ২০০৮ সালে সিপাহিজলা অভয়ারণ্যকে 'ক্লাউডেড লেপার্ড ন্যাশনাল পার্ক' হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
3:57 PM
চিতাবাঘ(Leopard)
ফুলেশ্বরী চিতা
ফুলেশ্বরী চিতা (Acinonyx jubatus) ফেলিডি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী। এটি অ্যাসিনোনিক্স গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। চিতা পৃথিবীর দ্রুততম স্থল প্রাণী।চিতা ঘন্টায় সর্বোচ্চ ৯০ কিলোমিটার বেগে দৌড়াতে পারে। আর মজার ব্যাপার হচ্ছে, চিতা দ্রুতগামী প্রাণী হলেও তার গতি বেশিক্ষণ থাকে না। ৫০০ মিটার দূরত্বে মাত্র ১৫ সেকেন্ট সে সর্বোচ্চ গতি ধরে রাখতে পারে। তাই এ সময়ের মধ্যে সে শিকার ধরতে না পারলে শিকার ছাড়াই ফিরে আসে।এরা বিগ ক্যাট পরিবারের সদস্য।
চিতা(Cheetah) বাঘের মতো গর্জন করতে পারে না। বরং এরা বিড়ালের মতোই মিউ মিউ করে ডাকে।বিড়ালের মতোই চিতার পায়ে নখর আছে। কিন্তু চিতার নখর বিড়ালের মতো পুরোটা গুটিয়ে নিতে পারে না। আর এটাই তাকে শিকারের সময় দৌড়ে সুবিধা দেয়। নখের কারণেই দৌড়ানোর সময় সে পিছলে পড়ে না।
চিতা (common leopard) বা বনবিড়ালের বৈশিষ্টগুলো হচ্ছে_
১. এর সারা শরীরে কালো কালো ছোপ থাকে
২. চোখের পাশ দিয়ে সাদা রেখা টানা থাকে।
৩. আলোর প্রতিফলনে শরীরের রং অনেক সময় সাদা দেখায়।
৪. ওজন ১০০কেজি মতন।
৫. এরা গাছে উঠতে পারে
চিতা(Cheetah) বাঘের মতো গর্জন করতে পারে না। বরং এরা বিড়ালের মতোই মিউ মিউ করে ডাকে।বিড়ালের মতোই চিতার পায়ে নখর আছে। কিন্তু চিতার নখর বিড়ালের মতো পুরোটা গুটিয়ে নিতে পারে না। আর এটাই তাকে শিকারের সময় দৌড়ে সুবিধা দেয়। নখের কারণেই দৌড়ানোর সময় সে পিছলে পড়ে না।
চিতা (common leopard) বা বনবিড়ালের বৈশিষ্টগুলো হচ্ছে_
১. এর সারা শরীরে কালো কালো ছোপ থাকে
২. চোখের পাশ দিয়ে সাদা রেখা টানা থাকে।
৩. আলোর প্রতিফলনে শরীরের রং অনেক সময় সাদা দেখায়।
৪. ওজন ১০০কেজি মতন।
৫. এরা গাছে উঠতে পারে
3:47 PM
চিতাবাঘ(Leopard)
চিতাবাঘ
বিড়াল গোত্রের এ প্রাণীটির লেজসহ গড় দৈর্ঘ্য ১৯৫ সেমি। ওজন ১৫-২৩ কেজি। নিশাচর আর বৃক্ষচর স্বভাবের কারণে চিতাদের দেখা পাওয়া খুব কঠিন। পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের চন্দনাইশসহ কিছু দুর্গম অরণ্যে এখনো এরা আছে।
চিতাবাঘ (Panthera pardus) হল চারটি বর্তমান বাঘ জাতীয় "বড় বিড়াল" (প্যান্থেরা গণের সদস্য) গুলির একটি, অন্য তিনটি হল বাঘ, সিংহ ও জাগুয়ার। চিতাবাঘ চিতা ও জাগুয়ারের মত গায়ে ছাপওয়ালা। তবে চিতাবাঘ এদের থেকে আকারে বেশ ছোট। চিতাবাঘ ভারত, চীন, মালয়েশিয়া ও সাব-সাহারীয় আফ্রিকায় দেখা যায়।
3:46 PM
চিতাবাঘ(Leopard)
Subscribe to:
Posts
(
Atom
)